Learning from Dr. Jamila’s leadership: Be open, be generous and make room for others to lead

0

Just like a queen she entered in the hall room, along with Ministers, UN officials, University president and others, around 1500 guests from 69 countries and thousands of students, all we are standing ovation, giving respect. She is Dr Jemilah Mahmud, at present she is the Executive Director of Institute of Planetary Health, Sunway University, Malaysia. Now spearheading the Planetary Health Alliance / the movement. The movement of reinventing our relationship with nature for sustainability and regeneration of our nature / mother earth for our future generation.

May be in 1997 Monica Balagescu from HAP International Geneva came in Bangladesh to promote accountability to the affected population, it was after a cyclone. She motivated me to join in HAP Board in Geneva, along with her, Dr Jamie, Kathrin Samara and Smruti all motivated me to join as the board should not be a club of international agency leaders. I meet Jamilah there, immediately she picked me in ADRRN, invited to me a meeting in Bangkok to decide principle of partnership and again in Geneva. As because of her insistence I have continued as board member in HAP for two term and after three years break while HAP, People in Aid amalgamated and core humanitarian standard reformulated, again I have elected in the board of CHS Alliance.

UN Secretary General Ban Ki Moon chosen Jemilah to the Executive Director for World Humanitarian Summit (WHS) may be in 2014, she gave tremendous effort, he picked person like me, Degan Ali, Smruti, Manu Gupta, Amjad and others for participation in all most all the regional and glbal conferences WHS. Finally, the Grand Bargain Charter has adopted in Istanbul in May 2016. Then Jemilah has been appointed as Assistant Secretary General of IFRC based in Geneva. She leads the localization project funded by EU. I used to visit her residence in Geneva, she used to drive car in the Geneva street. During 2017 – 2018 while we in Coxsbazar having series public seminar for Grand Bargain and localization, one of the international agencies chief wrote a letter to her, it was a one and half page letter, that I am creating nuisance in Coxsbazar and obstructing international agencies. Jemilah was advising me to a bit slow but give encouragement to continue with positive engagement. From Coxsbazar with recommendations from her, I took Morshed Bhai to Geneva and Jakarta, as she wants to promote local civil society leaders. Meantime she got several prizes for her tireless effort for humanitarianism, especially from Qatar Charity.

She was the founder of Marcy Malaysia, once we / COAST was invited to review the organization whether and how they can get certification in Accountability and Quality Management. She always gives example of COAST, ie,  during HAP period COAST is the only southern organization received certification without any corrective suggestions.

Jemilah knows people across the world who can mobilize others and committed, still some of the staff are they’re with her, who have been working with him in OCHA and IFRC. Very recently she connected me again. She is the selected Eminent Person for Grand Bargain 2.0. Once I was meeting him in Brussels requesting her to promote one of my fellow global activists, she denied, as she considered him, not secular. On another occasions, I have requested her to promote another one global activist, she said that the person do nagging, to her the person is poisonous. What I learned from her behaviors, she picked and give space to other leaders, she is a well-respected Muslim lady like Amina Mahmud, but she is by speech and by practice is most secular. She does not like nagging, and she never take retaliation. Once we have prompted her to compete in an election in a board of a Geneva based NGO alliances, she lost, and we know why she lost and who have had worked against her. She could have taken retaliation, but she has not done it, rather she maintains a good relation and promoted the person. Salute Jamilah, we / I have a lot of learning from your leadership approach.

ড. জেমিলার নেতৃত্ব থেকে শেখা; উম্মুক্ত হোন, উদার হোন এবং অন্যদের নেতৃত্বের জন্য স্থান তৈরি করুনমন্ত্রী, জাতিসংঘের কর্মকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট সহ অন্যান্যদের সাথে একজন রাণীর মতো তিনি হল রুমে প্রবেশ করলেন, ৬৯টি দেশের প্রায় ১৫০০ অতিথি এবং হাজার হাজার শিক্ষার্থী, আমরা সবাই দাঁড়িয়ে সম্মান জানালাম। তিনি হলেন ড. জেমিলা মাহমুদ, বর্তমানে মালয়েশিয়ার সানওয়ে ইউনিভার্সিটির ইনস্টিটিউট অফ প্ল্যানেটারি হেলথের নির্বাহী পরিচালক। এখন প্ল্যানেটারি হেলথ অ্যালায়েন্স/আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য, আমাদের প্রকৃতি/ ধরিত্রীর স্থায়িত্ব এবং পুনরুদ্ধারের জন্য, প্রকৃতির সাথে আমাদের সম্পর্ককে নতুন করে উদ্ভাবনের জন্য এই আন্দোলন।

সম্ভবত এটা ১৯৯৭ সালে, যখন HAP ইন্টারন্যাশনাল, জেনেভা থেকে মনিকা বালাগেস্কু বাংলাদেশে এসেছিলেন ক্ষতিগ্রস্থ জনগোষ্ঠীর কাছে জবাবদিহিতার বিষয়ে প্রচারণার লক্ষ্যে, এটা ছিলো একটি ঘূর্ণিঝড়ের পরের সময়। তিনি আমাকে জেনেভাতে HAP বোর্ডে যোগদানের জন্য অনুপ্রাণিত করেছিলেন, তার সাথে সাথে ড. জেমি, ক্যাথরিন সামারা এবং শ্রুতি সকলেই আমাকে যোগদানের জন্য অনুপ্রাণিত করেছিলেন, যেহেতু বোর্ড আন্তর্জাতিক সংস্থার নেতাদের ক্লাব হওয়া উচিত নয়। আমি সেখানে জেমিলার সাথে দেখা করি, অবিলম্বে তিনি আমাকে ADRRN -এ মনোনীত করেন, অংশীদারিত্বের নীতিগুলো নির্ধারণের জন্য আমাকে ব্যাংকক এবং পুনরায় জেনেভাতে মিটিং-এ আমন্ত্রণ জানান। তার সনির্বন্ধ অনুরোধের কারণে আমি দুই মেয়াদের জন্য HAP-এর বোর্ড সদস্যপদ অব্যাহত রেখেছিলাম এবং তিন বছর বিরতির পরে HAP, People in Aid এবং Core Humanitarian Standard [CHS]- এর সংস্কারের পর পুনরায় CHS অ্যালায়েন্স বোর্ডে নির্বাচিত হয়েছি।জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন সম্ভবত ২০১৪ সালে জেমিলাকে বিশ্ব মানবিক সম্মেলন (WHS) এর নির্বাহী পরিচালক হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন। তিনি কঠোর চেষ্টা করেছিলেন, ডব্লিউএইচএস-এর প্রায় সমস্ত আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক সম্মেলনে অংশগ্রহণের জন্য তিনি আমার মতো দেগান আলী, শ্রুতি, মনু গুপ্তা, আমজাদ সহ অনেককেই বেছে নিয়েছিলেন।

পাশাপাশি অনেক বাংলাদেশি এনজিও নেতারাও বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে অংশ নিয়েছেন। অবশেষে, গ্র্যান্ড বার্গেন চার্টার ২০১৬ সালের মে মাসে ইস্তাম্বুলে গৃহীত হয়েছিলো।এরপর জেমিলাকে জেনেভাভিত্তিক আইএফআরসি-এর সহকারী মহাসচিব হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। তিনি ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এর অর্থায়নে স্থানীয়করণ প্রকল্পেরও নেতৃত্ব দেন। আমি জেনেভায় তার বাসায় যেতাম। তখন সময়টা ২০১৭ – ২০১৮ এর মধ্যে, যখন আমরা কক্সবাজারে গ্র্যান্ড বার্গেন চার্টার এবং স্থানীয়করণের জন্য একের পর এক পাবলিক সেমিনার করছি, তখন একজন আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধান তাকে দেড় পৃষ্ঠার একটি চিঠি লিখেছিলেন, যে আমি কক্সবাজারে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছি এবং আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোকে বাধা দিচ্ছি। জেমিলা আমাকে একটু ধীরগতি হওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন কিন্তু ইতিবাচকভাবে কাজ চালিয়ে যেতেও উৎসাহিত করেছিলেন।তার সুপারিশ নিয়ে কক্সবাজার থেকে আমি মোরশেদ ভাইকে জেনেভা এবং জাকার্তায় নিয়ে গিয়েছি, কারণ তিনি সর্বদাই স্থানীয় নাগরিক সমাজের নেতৃত্বকে বিকশিত করতে চান।

মানবতাবাদে তার অবদান ও অক্লান্ত পরিশ্রমের জন্য তিনি ইতিমধ্যে বিশেষ করে কাতার চ্যারিটি থেকে বেশ কয়েকটি পুরস্কার পেয়েছেন।তিনি মার্সি মালয়েশিয়ার প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন, একবার আমাদের / কোস্টকে ঐ সংস্থাটি পর্যালোচনার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল যে তারা জবাবদিহিতা এবং গুণমান ব্যবস্থাপনায় সার্টিফিকেশন পেতে পারে কিনা এবং কীভাবে। তিনি সর্বদা কোস্ট-এর উদাহরণ দিয়ে থাকেন, অর্থাৎ, HAP সময়কালে কোস্ট হল একমাত্র দক্ষিণী সংস্থা যা কোনো সংশোধনমূলক পরামর্শ ছাড়াই সার্টিফিকেশন পেয়েছে।জেমিলা সারা বিশ্ব জুড়ে এমন সব লোকদের চেনেন/ জানেন যারা অন্যদের সংগঠিত করতে সক্ষম এবং প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, এখনও কিছু কর্মী তার সাথে রয়েছে যারা OCHA এবং IFRC-তে তার সাথেই কাজ করছেন। খুব সম্প্রতিই আমাকে তিনি আবারও যুক্ত করেছেন, তিনি গ্রান্ড বার্গেন ৩.০-এর জন্য নির্বাচিত একজন বিশিষ্ট ব্যক্তি। একবার আমি ব্রসেলসে তার সাথে দেখা করেছিলাম এবং তাকে আমার একজন গ্লোবাল অ্যাক্টিভিস্ট সহকর্মীকে বিকশিত করার জন্য অনুরোধ করছিলাম, সে দ্বিধায় পড়ে গিয়েছিল এবং তাকে সেক্যুলার নয় হিসেবে বিবেচনা করেছিল। আর এক সময়, অন্য আর একজন গ্লোবাল অ্যাক্টিভিস্ট-এর জন্য অনুরোধ করলে তিনি বলেছিলেন যে ব্যক্তিটি ঝঁঝাটপূর্ণ অহেতুক বকাঝকা করে। আমি তার আচরণ থেকে যা শিখেছি তাহলো- সে বেছে নিয়েছে এবং অন্য নেতাদের জন্য জায়গা তৈরি করে দিয়েছে।

তিনি আমিনা মাহমুদের মতো একজন সম্মানিত মুসলিম নারী, তবে তিনি বক্তব্যে এবং চর্চায় অধিক ধর্মনিরপেক্ষ। তিনি বকাবকি পছন্দ করেন না এবং তিনি কখনও প্রতিশোধ নেন না। মনে আছে, একবার আমরা তাকে জেনেভা ভিত্তিক এনজিও জোটের একটি বোর্ডের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য প্ররোচিত করেছিলাম, তিনি হেরেছিলেন এবং আমরা জানি কেন তিনি হেরেছিলেন এবং কারা তার বিরুদ্ধে কাজ করেছিল। তিনি প্রতিশোধ নিতে পারতেন, কিন্তু তিনি তা করেননি, বরং তিনি একটি ভাল সম্পর্ক বজায় রেখেছেন এবং ব্যক্তিটির বিকাশে যথেষ্ট ভূমিকা রেখেছেন। তিনি আমাদের শিখিয়েছেন, যে কোন মূল্যেই প্রতিশোধ নয়, যদি আপনি অন্যের দ্বারা জনসমক্ষে অপমানও হন বা অন্যের ষড়যন্ত্রের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থও হন তবুও তাদের সেরা বন্ধু হিসাবে আলিঙ্গন করুন।স্যালুট জেমিলা, আপনার নেতৃত্বের এপ্রোচ থেকে আমাদের/ আমার অনেক কিছু শেখার আছে।কুয়ালালামপুর, ১৭ এপ্রিল ২০২4