রাশিদা বেগম বলেন, “এই মুহুর্তে ঈদের সময় হাজার হাজার যাত্রীরা তাদের বাড়িতে লঞ্চে যাওয়ার সময় যে ভিড় থাকে এবং যেই ভাবে উঠতে হয়, তার উপর যদি আবার এনআইডি কার্ড দেখাতে হয় তাহলে ভোগান্তির শেষ থাকবে না যাত্রীদের। কারো কারো এনআইডি হয়তো বাসা-বাড়িতে আছে, কর্মস্থলে নাই কিন্তু তার তো বাড়িতে যেতে হবে।“
মোস্তফা কামাল আকন্দ বলেন, “ন্যাশনাল আইডি হয়তো আমি দেখালাম কিন্তু আমার স্ত্রীর নাই, সেক্ষেত্রে কি আমি স্ত্রীকে রেখে লঞ্চে উঠবো? কিংবা স্বামী-স্ত্রী দুজনের কারোই এনআইডি নেই সেক্ষেত্রে কী হবে? তারা কি কাবিননামা নিয়ে উঠবে? তাদের আইডেন্টিফিকেশন কীভাবে হবে? তারমানে স্বাভাবিক একটা অবস্থাকে অস্থির অবস্থায় নিয়ে যাওয়ার এটা একটা প্রক্রিয়া। আপাতত ঈদের আগে এই ধরনের জনভোগান্তি যেন উনি তৈরি না করেন। এতে জনগণ একটা অস্থির অবস্থার মধ্যে পড়বে এবং লঞ্চঘাট একটি কুরুক্ষেত্রে পরিণত হতে পারে।“